তিনটি নাড়ী বা পথ
১) ইড়া নাড়ী বা বাম পথ :- সুস্থ ইড়া নাড়ী বা বাম পথ আমাদের আবেগপ্রবণ জীবনে ভারসাম্য আনে | কিন্তু অত্যধিক বামদিকে বা অতীতে চলে গেলে আমরা অলস হয়ে পড়ি, সহজেই অপরের প্রাধান্য এবং আত্মানুকম্পার স্বীকার হই।
অগ্নি ও পৃথ্বী তত্ত্ব এই নাড়ী পরিশুদ্ধ করে তোলে।
২) পিঙ্গলা নাড়ী বা দক্ষিণ পথ :- সুসম দক্ষিণ পথ আমাদের পরিচালনশক্তি, যা আমাদের সৃষ্টিশীলতা ও সমগ্র কাজের শক্তি প্রদান করে। কিন্তু অতিমাত্রায় দক্ষিণ পথের ব্যবহার ঘটলে
আমরা শুষ্ক হয়ে পড়ি, অতিরিক্ত বিচার বিশ্লেষণের এবং অপরের প্রতি প্রভাব বিস্তারের প্রবণতা বৃদ্ধি পায়।
জলতত্ত্ব দক্ষিণ পথের অতিরিক্ত উষ্ণতা প্রশমিত করে শীতলতা প্রদান করে।
৩) সুষুম্না নাড়ী বা মধ্য পথ :- আমরা যখন মধ্য নাড়ীতে অবস্থান করি তখন আমরা ভারসাম্যপূর্ণ হয়ে উঠি এবং আমাদের উত্থান সন্ভব হয়। নিয়মিত ধ্যান মধ্য নাড়ীকে শক্তিশালী ও উন্নত করে তোলে,আমাদের মধ্যে শান্তি ও প্রসন্নতার বিকাশ সাধন করে।
১) ইড়া নাড়ী বা বাম পথ :- সুস্থ ইড়া নাড়ী বা বাম পথ আমাদের আবেগপ্রবণ জীবনে ভারসাম্য আনে | কিন্তু অত্যধিক বামদিকে বা অতীতে চলে গেলে আমরা অলস হয়ে পড়ি, সহজেই অপরের প্রাধান্য এবং আত্মানুকম্পার স্বীকার হই।
অগ্নি ও পৃথ্বী তত্ত্ব এই নাড়ী পরিশুদ্ধ করে তোলে।
২) পিঙ্গলা নাড়ী বা দক্ষিণ পথ :- সুসম দক্ষিণ পথ আমাদের পরিচালনশক্তি, যা আমাদের সৃষ্টিশীলতা ও সমগ্র কাজের শক্তি প্রদান করে। কিন্তু অতিমাত্রায় দক্ষিণ পথের ব্যবহার ঘটলে
আমরা শুষ্ক হয়ে পড়ি, অতিরিক্ত বিচার বিশ্লেষণের এবং অপরের প্রতি প্রভাব বিস্তারের প্রবণতা বৃদ্ধি পায়।
জলতত্ত্ব দক্ষিণ পথের অতিরিক্ত উষ্ণতা প্রশমিত করে শীতলতা প্রদান করে।
৩) সুষুম্না নাড়ী বা মধ্য পথ :- আমরা যখন মধ্য নাড়ীতে অবস্থান করি তখন আমরা ভারসাম্যপূর্ণ হয়ে উঠি এবং আমাদের উত্থান সন্ভব হয়। নিয়মিত ধ্যান মধ্য নাড়ীকে শক্তিশালী ও উন্নত করে তোলে,আমাদের মধ্যে শান্তি ও প্রসন্নতার বিকাশ সাধন করে।
No comments:
Post a Comment